১১:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

তজুমদ্দিনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ভাংচুর মাছ ও সুপারি পেরে জমি জবরদখলের চেষ্টা

filter: 0; fileterIntensity: 0.0; filterMask: 0; captureOrientation: 0; brp_mask:0; brp_del_th:null; brp_del_sen:null; delta:null; module: video;hw-remosaic: false;touch: (-1.0, -1.0);sceneMode: 0;cct_value: 0;AI_Scene: (-1, -1);aec_lux: 0.0;aec_lux_index: 0;albedo: ;confidence: ;motionLevel: -1;weatherinfo: null;temperature: 46;

তজুমদ্দিন  (ভোলা)প্রতিনিধি:

ভোলার তজুমদ্দিনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বাড়ি ঘর ভাংচুর পুকুরের মাছ ও বাগানের সুপারি পেরে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়ন কোড়াল মারা ৮ নং ওয়ার্ড এলাকায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর সকালে এ ঘটনা ঘটে।

জানাযায়,পাশ্ববর্তী লালমোহন উপজেলার চরলক্ষ্মী ০৮ নং ওয়ার্ডের হানিফ মাস্টার, সামছল হক,আনিচল হক,এনায়েত উল্ল্যার ক্রয় কৃত ভোগ দখলিয় ভিটা বাড়ির টিনের ঘর ভেঙে ফেলে তাদের পুকুরের মাছ ধরে এবং বাগানের সুপারি পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কোড়াল মারা ৯ নং ওয়ার্ডের আ: লতিফ,কবির, আবদুল্লাহ, জিসান,মোতাহার, মায়ানুর এরা দেশি অস্ত্র সহস্র নিয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট করে। পরবর্তীতে এনায়েত উল্ল্যাহ গংরা সংবাদ পেয়ে ছুটে আসলে তাদেরকে বিভিন্নধরনের হুমকি ধামকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন আ: লতিফ গংরা এমনটা জানান ভোক্তভূগী এনায়েত উল্ল্যাহ।

তিনি আরও জানান,১৬-২-১৯৭৮ ইং সালে আমরা এ জমি ক্রয় করি যার দলিল নং- ১৫০০, জে এল নং ৬০ মৌজা চর কোড়াল মার, এস এ খতিয়ান নং ১৬১ তখন থেকে আমরা এ জমি ভোগদখলে বিদ্যমান আছি এবং আমরা এ জমির জমা খারিজ খতিয়ান করি যার নং ৯৩৩ দাগনং ৯৩৩,৯৩৬ জমির পরিমান সাড়ে ২৮ শতাংশ।
কিছু দিন আগ থেকে আ: লতিফ গংরা উক্ত জমি দাবি করলে এলাকায় শালিসি বিচার হলে সেখানে তারা একটি সৃস্টি দলিল দেখায় পরে বিজ্ঞ সালিশ গণ তাদের দলিল যাচাইয়ের জন্য ভোলা মফিজ খানায় তল্লাশি দিলে তা পাওয়া যায়নি। এতেকরে শালিসগণ একটি রোয়েদাত নামা দেয়ে এতে তার না মানলে আমরা ভোলা বিজ্ঞ আদলতে একটি দেওয়ানি মামলা করি যার নং ১২১/২০২৫ পরে নিষেধাজ্ঞার জন্য আবেদন করলে আদালত বিবেচনা করে নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করেন। সে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এরা আমাদের দখলিয় পুকুরের প্রায় ৪০ হাজার টাকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছ,গাছের পাকা এবং কাঁচা সুপারি পেরে নিয়ে আমাদের ঘর ভাংচুর করে ঘরের সকল মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায়।

ভোক্তভূগী এনায়েত উল্ল্যা গংরা এ ঘটনায় ন্যায় বিচার দাবি করেন।

এবিষয়ে অভিযুক্ত মায়ানুরের মুঠোফোনে কল করলে তার মেয়ে কামরুন্নাহার জানান, ঐ জমি আমাদের এনায়েত উল্যাহ গংরা জোর করে আমাদের জমিতে ঘর উত্তোলন করে। ভাংচুর ও লুটপাট এর কথা জানতে চাইলে একথা অস্বীকার করে বলেন, তারা আমাদের ফাঁসানোর জন্য এসমস্ত কথা বলতেছেন।

লালমোহনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বাস্তুহারা দল’র মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

তজুমদ্দিনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ভাংচুর মাছ ও সুপারি পেরে জমি জবরদখলের চেষ্টা

আপডেট: ০৮:৪৩:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫

তজুমদ্দিন  (ভোলা)প্রতিনিধি:

ভোলার তজুমদ্দিনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বাড়ি ঘর ভাংচুর পুকুরের মাছ ও বাগানের সুপারি পেরে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়ন কোড়াল মারা ৮ নং ওয়ার্ড এলাকায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর সকালে এ ঘটনা ঘটে।

জানাযায়,পাশ্ববর্তী লালমোহন উপজেলার চরলক্ষ্মী ০৮ নং ওয়ার্ডের হানিফ মাস্টার, সামছল হক,আনিচল হক,এনায়েত উল্ল্যার ক্রয় কৃত ভোগ দখলিয় ভিটা বাড়ির টিনের ঘর ভেঙে ফেলে তাদের পুকুরের মাছ ধরে এবং বাগানের সুপারি পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কোড়াল মারা ৯ নং ওয়ার্ডের আ: লতিফ,কবির, আবদুল্লাহ, জিসান,মোতাহার, মায়ানুর এরা দেশি অস্ত্র সহস্র নিয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাট করে। পরবর্তীতে এনায়েত উল্ল্যাহ গংরা সংবাদ পেয়ে ছুটে আসলে তাদেরকে বিভিন্নধরনের হুমকি ধামকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন আ: লতিফ গংরা এমনটা জানান ভোক্তভূগী এনায়েত উল্ল্যাহ।

তিনি আরও জানান,১৬-২-১৯৭৮ ইং সালে আমরা এ জমি ক্রয় করি যার দলিল নং- ১৫০০, জে এল নং ৬০ মৌজা চর কোড়াল মার, এস এ খতিয়ান নং ১৬১ তখন থেকে আমরা এ জমি ভোগদখলে বিদ্যমান আছি এবং আমরা এ জমির জমা খারিজ খতিয়ান করি যার নং ৯৩৩ দাগনং ৯৩৩,৯৩৬ জমির পরিমান সাড়ে ২৮ শতাংশ।
কিছু দিন আগ থেকে আ: লতিফ গংরা উক্ত জমি দাবি করলে এলাকায় শালিসি বিচার হলে সেখানে তারা একটি সৃস্টি দলিল দেখায় পরে বিজ্ঞ সালিশ গণ তাদের দলিল যাচাইয়ের জন্য ভোলা মফিজ খানায় তল্লাশি দিলে তা পাওয়া যায়নি। এতেকরে শালিসগণ একটি রোয়েদাত নামা দেয়ে এতে তার না মানলে আমরা ভোলা বিজ্ঞ আদলতে একটি দেওয়ানি মামলা করি যার নং ১২১/২০২৫ পরে নিষেধাজ্ঞার জন্য আবেদন করলে আদালত বিবেচনা করে নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করেন। সে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এরা আমাদের দখলিয় পুকুরের প্রায় ৪০ হাজার টাকার বিভিন্ন প্রজাতির মাছ,গাছের পাকা এবং কাঁচা সুপারি পেরে নিয়ে আমাদের ঘর ভাংচুর করে ঘরের সকল মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায়।

ভোক্তভূগী এনায়েত উল্ল্যা গংরা এ ঘটনায় ন্যায় বিচার দাবি করেন।

এবিষয়ে অভিযুক্ত মায়ানুরের মুঠোফোনে কল করলে তার মেয়ে কামরুন্নাহার জানান, ঐ জমি আমাদের এনায়েত উল্যাহ গংরা জোর করে আমাদের জমিতে ঘর উত্তোলন করে। ভাংচুর ও লুটপাট এর কথা জানতে চাইলে একথা অস্বীকার করে বলেন, তারা আমাদের ফাঁসানোর জন্য এসমস্ত কথা বলতেছেন।