১১:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

লালমোহনে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ

লালমোহন ভোলা প্রতিনিধি:

লালমোহন উপজেলার ধলিগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো.দেলোয়ার হোসেন নসু মিয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে প্রতিবাদে তিনি বলেন,দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা জেল জুলুম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছি।গত ৫ আগষ্ট ২০২৪ সালে গনঅভ্যুত্থানে মধ্যদিয়ে আবার নতুন করে জালিম মুক্ত দেশ পেয়েছি।
আমার এলাকায় ধলিগৌরনগর ১ নং ওয়ার্ডের দফাদার বাড়ির জাকির নামের একটি লোক কিছুদিন আগ থেকে নিজেকে বিএনপি বলে দাবি করে এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ, মারপিট, অত্যাচার নির্যাতন সহ চাঁদাবাজি করে আসছে।তার বিরুদ্ধে সাধারন মানুষ আমার কাছে বিচার নিয়ে আসে।কিন্তু জাকির দলীয় কোনো কমিটি কর্মী বা পদ পদবিতে না থাকায় তার বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারতেছিনা।যদি সে কোনো দলীয় পদে থাকতো তহলে তার বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতাম।
কারন দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপি ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব তারেক রহমান ও আমার নেতা মেজর হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীরবিক্রম দলে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেননা। আমরা তার কর্মী হিসেবে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেবনা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়ায়।
জাকির হয়তো কারো কু পরামর্শে গত শুক্রবার সকালে আমার এলাকা হাজির হাট বিএনপির অফিসে আসে, তখন আমি তাকে আমার কাছে আসতে বারন করি। পরে সে আমার সাথে তর্কে লিপ্ত হয়।এমন সময় অফিসের লোকজন তাকে অফিস থেকে বের করে দেয়
। পুরো ঘটনা জাকির তার মোবাইলে ধারন করে হয়তো তার এটা একটা প্লান ছিলো না হলে গোপনে মোবাইলে ধারন করার কারন কি? সে মোবাইলে ধারন করা ভিডিও বিভিন্ন মানুকে দেখিয়ে আমার বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল বুঝানোর চেষ্টায় লিপ্ত।তাইলেকি আমার এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করবে, চাঁদা জাজি করবে।আমি বিএনপির সভাপতি হিসেব যে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্মে লিপ্ত হবে তার শাসন করতে পারবনা।
আমি গত ৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর এলাকায়র ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চয়ারম্যান যাকে পরিষদের সকল মেম্বার অনাস্থা দিয়েছে সে আবার কোর্ট থেকে তার পক্ষে রায় আনে পরে কোর্ট আবার সে রায় স্থগিত করেছে।হয়তোবা এ ঘটনায় তারও একটা ইন্দন থাকতে পারে।তবে আমার এলাকায় সরকারি যা সুযোগ সুবিধা আসছে। তা সলকলের কাছে সমবন্টনের মাধ্যমে সুনামের সহিত আছি।
এখন আমি জাকির নামের ব্যক্তির সকল লালমোহনে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ
লালমোহন ভোলা প্রতিনিধি:

লালমোহন উপজেলার ধলিগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো.দেলোয়ার হোসেন নসুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে প্রতিবাদে তিনি বলেন,দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা জেল জুলুম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছি।গত ৫ আগষ্ট ২০২৪ সালে গনঅভ্যুত্থানে মধ্যদিয়ে আবার নতুন করে জালিম মক্ত দেশ পেয়েছি।
আমার এলাকায় ধলিগৌরনগর ১ নং ওয়ার্ডের জাকির নামের একটি লোক কিছুদিন আগ থেকে নিজেকে বিএনপি দাবি করে এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ, মারপিট, অত্যাচার নির্যাতন সহ চাঁদাবাজি করে আসছে।তাই সাধারন মানুষ আমার কাছে বিচার নিয়ে আসে।কিন্তু জাকির দলীয় কোনো কমিটি কর্মী বা পদপদবিতে না থাকায় তার বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারতেছিনা।
দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপি ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব তারেক রহমান ও আমার নেতা মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম দলে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেননা। আমরা তাদের কর্মী হিসেবে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেবনা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়ায়।
জাকির হয়তো কারো কু পরামর্শে গত শুক্রবার সকালে আমার এলাকা হাজির হাট বিএনপির অফিসে আসে তখন আমি তাকে আমার কাছে আসতে বারন করি। পরে সে আমার সাথে তর্কে লিপ্ত হয়।এমন সময় অফিসের লোকজন তাকে অফিস থেকে বের করে দয়
। পুরো ঘটনা জাকির তার মোবাইলে ধারন করে হয়তো তার এটা একটা প্লান ছিলো না হলে গোপনে মোবাইলে ধারন করা কারন কি? সে সেই মোবাইলে ধারন করা ভিডিও বিভিন্ন মানুকে দেখিয়ে আমার বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল বুঝানোর চেষ্টায় লিপ্ত।তাইলেকি আমার এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করবে, চাঁদা জাজি করবে।আমি বিএনপির সভাপতি হিসেব যে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্মে লিপ্ত হবে তার শাসন করতে পারবনা।
আমি গত ৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর এলাকায় সরকারি যা সুযোগ সুবিধা আসছে। তা সলকলের কাছে সমবন্টনের মাধ্যমে সুনামের সহিত আছি।
এখন আমি জাকির নামের ব্যক্তির সকল অপকর্ম ও আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের নিন্দা জানাই।

লালমোহনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বাস্তুহারা দল’র মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

লালমোহনে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ

আপডেট: ১১:২৯:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

লালমোহন ভোলা প্রতিনিধি:

লালমোহন উপজেলার ধলিগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো.দেলোয়ার হোসেন নসু মিয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে প্রতিবাদে তিনি বলেন,দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা জেল জুলুম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছি।গত ৫ আগষ্ট ২০২৪ সালে গনঅভ্যুত্থানে মধ্যদিয়ে আবার নতুন করে জালিম মুক্ত দেশ পেয়েছি।
আমার এলাকায় ধলিগৌরনগর ১ নং ওয়ার্ডের দফাদার বাড়ির জাকির নামের একটি লোক কিছুদিন আগ থেকে নিজেকে বিএনপি বলে দাবি করে এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ, মারপিট, অত্যাচার নির্যাতন সহ চাঁদাবাজি করে আসছে।তার বিরুদ্ধে সাধারন মানুষ আমার কাছে বিচার নিয়ে আসে।কিন্তু জাকির দলীয় কোনো কমিটি কর্মী বা পদ পদবিতে না থাকায় তার বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারতেছিনা।যদি সে কোনো দলীয় পদে থাকতো তহলে তার বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতাম।
কারন দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপি ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব তারেক রহমান ও আমার নেতা মেজর হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীরবিক্রম দলে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেননা। আমরা তার কর্মী হিসেবে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেবনা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়ায়।
জাকির হয়তো কারো কু পরামর্শে গত শুক্রবার সকালে আমার এলাকা হাজির হাট বিএনপির অফিসে আসে, তখন আমি তাকে আমার কাছে আসতে বারন করি। পরে সে আমার সাথে তর্কে লিপ্ত হয়।এমন সময় অফিসের লোকজন তাকে অফিস থেকে বের করে দেয়
। পুরো ঘটনা জাকির তার মোবাইলে ধারন করে হয়তো তার এটা একটা প্লান ছিলো না হলে গোপনে মোবাইলে ধারন করার কারন কি? সে মোবাইলে ধারন করা ভিডিও বিভিন্ন মানুকে দেখিয়ে আমার বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল বুঝানোর চেষ্টায় লিপ্ত।তাইলেকি আমার এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করবে, চাঁদা জাজি করবে।আমি বিএনপির সভাপতি হিসেব যে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্মে লিপ্ত হবে তার শাসন করতে পারবনা।
আমি গত ৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর এলাকায়র ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চয়ারম্যান যাকে পরিষদের সকল মেম্বার অনাস্থা দিয়েছে সে আবার কোর্ট থেকে তার পক্ষে রায় আনে পরে কোর্ট আবার সে রায় স্থগিত করেছে।হয়তোবা এ ঘটনায় তারও একটা ইন্দন থাকতে পারে।তবে আমার এলাকায় সরকারি যা সুযোগ সুবিধা আসছে। তা সলকলের কাছে সমবন্টনের মাধ্যমে সুনামের সহিত আছি।
এখন আমি জাকির নামের ব্যক্তির সকল লালমোহনে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ
লালমোহন ভোলা প্রতিনিধি:

লালমোহন উপজেলার ধলিগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো.দেলোয়ার হোসেন নসুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে প্রতিবাদে তিনি বলেন,দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দ্বারা জেল জুলুম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছি।গত ৫ আগষ্ট ২০২৪ সালে গনঅভ্যুত্থানে মধ্যদিয়ে আবার নতুন করে জালিম মক্ত দেশ পেয়েছি।
আমার এলাকায় ধলিগৌরনগর ১ নং ওয়ার্ডের জাকির নামের একটি লোক কিছুদিন আগ থেকে নিজেকে বিএনপি দাবি করে এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ, মারপিট, অত্যাচার নির্যাতন সহ চাঁদাবাজি করে আসছে।তাই সাধারন মানুষ আমার কাছে বিচার নিয়ে আসে।কিন্তু জাকির দলীয় কোনো কমিটি কর্মী বা পদপদবিতে না থাকায় তার বিরুদ্ধে দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে পারতেছিনা।
দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপি ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব তারেক রহমান ও আমার নেতা মেজর হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম দলে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেননা। আমরা তাদের কর্মী হিসেবে কোনো বেয়াদবকে প্রশ্রয় দেবনা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়ায়।
জাকির হয়তো কারো কু পরামর্শে গত শুক্রবার সকালে আমার এলাকা হাজির হাট বিএনপির অফিসে আসে তখন আমি তাকে আমার কাছে আসতে বারন করি। পরে সে আমার সাথে তর্কে লিপ্ত হয়।এমন সময় অফিসের লোকজন তাকে অফিস থেকে বের করে দয়
। পুরো ঘটনা জাকির তার মোবাইলে ধারন করে হয়তো তার এটা একটা প্লান ছিলো না হলে গোপনে মোবাইলে ধারন করা কারন কি? সে সেই মোবাইলে ধারন করা ভিডিও বিভিন্ন মানুকে দেখিয়ে আমার বিরুদ্ধে মানুষকে ভুল বুঝানোর চেষ্টায় লিপ্ত।তাইলেকি আমার এলাকায় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করবে, চাঁদা জাজি করবে।আমি বিএনপির সভাপতি হিসেব যে বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্মে লিপ্ত হবে তার শাসন করতে পারবনা।
আমি গত ৫ আগস্ট ২০২৪ এর পর এলাকায় সরকারি যা সুযোগ সুবিধা আসছে। তা সলকলের কাছে সমবন্টনের মাধ্যমে সুনামের সহিত আছি।
এখন আমি জাকির নামের ব্যক্তির সকল অপকর্ম ও আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের নিন্দা জানাই।