০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

লালমোহন উপজেলায় জেলেদের জন্য সঠিক তালিকা চেয়ে উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি মো.শাওয়াত হোসেন ফরাজির জোর দাবি

লালমোহন উপজেলায়
জেলেদের জন্য সঠিক তালিকা চেয়ে উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি মো.শাওয়াত হোসেন ফরাজির জোর দাবিজানিয়েছেন।

৩ অক্টোবর ২০২৫ স্থানীয় ভাবে

লালমোহন উপজেলার নদীভিত্তিক জেলেদের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করতে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন উপজেলা মৎস্যজীবি দলের বিশিষ্ট নেতা ও জাতীয় মৎস্যজীবি জেলে সমিতির সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন ফরাজি তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “সরকারি অনুদান শুধুমাত্র প্রকৃত জেলেদের জন্য — কোনো দলের কর্মী, সমর্থক বা সংগঠনের নেতাকর্মীর জন্য নয়।”

তিনি আরও বলেন, আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের জন্য নদীতে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে মাছের প্রজনন মৌসুম উপলক্ষে। এ সময় বেকার হয়ে পড়া জেলেদের জন্য সরকার চাল বরাদ্দ দিয়ে থাকে। কিন্তু অতীতে দেখা গেছে, সেই চাউল প্রকৃত জেলেদের পরিবর্তে দলীয় লোকজন, নামধারী জেলে এবং প্রভাবশালীদের মাধ্যমে বিতরণ হয়েছে।

জেলে মাঝি অসহায় মানুষের বিশ্বস্ত নেতা ল আরও বলেন,
আমরা চাই সঠিক জেলেদের তালিকা তৈরি করে তদনুযায়ী চাউল বিতরণ করা হোক। বরাদ্দকৃত চাল থেকে ২৫% কাটছাঁট বরদাস্ত করা হবে না। আর কোনো ছলচাতুরী বরদাশত করা হবে না “লালমোহনের মাটিতে”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, অনেক জায়গায় দেখা গেছে, কিছু স্বার্থান্বেষী নামধারী নেতা জেলে কার্ড করে দেওয়ার নাম করে অর্থ উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি অনুরোধ জানান, যেন প্রকৃত জেলেদের তালিকা যাচাই করে সঠিক বণ্টন নিশ্চিত করা হয় এবং অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
লালমোহনের হাজারো প্রকৃত জেলে আজ তাকিয়ে আছে ন্যায্য অধিকারের দিকে। সরকার, প্রশাসন এবং স্থানীয় নেতাদের সমন্বয়ে যদি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় চাল বিতরণ করা হয়, তবেই সম্ভব হবে জেলেদের প্রকৃত অধিকার নিশ্চিত করা।

লালমোহনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বাস্তুহারা দল’র মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

লালমোহন উপজেলায় জেলেদের জন্য সঠিক তালিকা চেয়ে উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি মো.শাওয়াত হোসেন ফরাজির জোর দাবি

আপডেট: ০৩:১৫:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫

লালমোহন উপজেলায়
জেলেদের জন্য সঠিক তালিকা চেয়ে উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি মো.শাওয়াত হোসেন ফরাজির জোর দাবিজানিয়েছেন।

৩ অক্টোবর ২০২৫ স্থানীয় ভাবে

লালমোহন উপজেলার নদীভিত্তিক জেলেদের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করতে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন উপজেলা মৎস্যজীবি দলের বিশিষ্ট নেতা ও জাতীয় মৎস্যজীবি জেলে সমিতির সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন ফরাজি তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন, “সরকারি অনুদান শুধুমাত্র প্রকৃত জেলেদের জন্য — কোনো দলের কর্মী, সমর্থক বা সংগঠনের নেতাকর্মীর জন্য নয়।”

তিনি আরও বলেন, আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের জন্য নদীতে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে মাছের প্রজনন মৌসুম উপলক্ষে। এ সময় বেকার হয়ে পড়া জেলেদের জন্য সরকার চাল বরাদ্দ দিয়ে থাকে। কিন্তু অতীতে দেখা গেছে, সেই চাউল প্রকৃত জেলেদের পরিবর্তে দলীয় লোকজন, নামধারী জেলে এবং প্রভাবশালীদের মাধ্যমে বিতরণ হয়েছে।

জেলে মাঝি অসহায় মানুষের বিশ্বস্ত নেতা ল আরও বলেন,
আমরা চাই সঠিক জেলেদের তালিকা তৈরি করে তদনুযায়ী চাউল বিতরণ করা হোক। বরাদ্দকৃত চাল থেকে ২৫% কাটছাঁট বরদাস্ত করা হবে না। আর কোনো ছলচাতুরী বরদাশত করা হবে না “লালমোহনের মাটিতে”

তিনি আরও অভিযোগ করেন, অনেক জায়গায় দেখা গেছে, কিছু স্বার্থান্বেষী নামধারী নেতা জেলে কার্ড করে দেওয়ার নাম করে অর্থ উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি অনুরোধ জানান, যেন প্রকৃত জেলেদের তালিকা যাচাই করে সঠিক বণ্টন নিশ্চিত করা হয় এবং অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
লালমোহনের হাজারো প্রকৃত জেলে আজ তাকিয়ে আছে ন্যায্য অধিকারের দিকে। সরকার, প্রশাসন এবং স্থানীয় নেতাদের সমন্বয়ে যদি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় চাল বিতরণ করা হয়, তবেই সম্ভব হবে জেলেদের প্রকৃত অধিকার নিশ্চিত করা।