০৪:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

বাজারে মসলার ঝাঁজ বাড়ছেই! ঈদের আগেই লাগামহীন মসলার বাজার

বাজারে মসলার ঝাঁজ বাড়ছেই! ঈদের আগেই লাগামহীন মসলার বাজার

বাজারে মসলার ঝাঁজ বাড়ছেই! ঈদের আগেই লাগামহীন মসলার বাজার

নানা অজুহাতে কোরবানি ঈদের আগেই অস্থির হয়ে ওঠেছে রাজধানীর মসলার বাজার। দাম বাড়ছে আদা, রসুন, পেঁয়াজ, জিরা ও এলাচসহ প্রায় প্রতিটি মসলার।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) সবশেষ তথ্য বলছে, গত এক মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজ, রসুন ও আদার দাম যথাক্রমে ২১.০৯ শতাংশ, ১৩.৫১ শতাংশ ও ৪.৩৫ শতাংশ বেড়েছে। আর জিরা ও এলাচের দাম বেড়েছে যথাক্রমে ৬.৬৭ ও ২০ শতাংশ।

শুক্রবার (৩১ মে) কেরানীগঞ্জের জিনজিরা এবং রাজধানীর নয়াবাজার ও কারওয়ান বাজারসহ বেশ কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকায়। এছাড়া কেজিতে ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২৩০-২৪০ টাকা, আর আমদানি করা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়। এছাড়া কেজিতে ২০-৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে আদা বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়।

এছাড়া, বাজারে দারুচিনি ৫০০ থেকে ৫২০ টাকা, জিরা ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা, এলাচ প্রকারভেদে ৩২০০ থেকে ৩৬০০ টাকা, গোলমরিচ ৮৮০ থেকে ৯০০ টাকা, লবঙ্গ ১৬০০ থেকে ১৬৫০ টাকা, তেজপাতা ১০০ থেকে ১২০ টাকা, শুকনো মরিচ মানভেদে ৩৮০ থেকে ৪৩০ টাকা, আলুবোখারা ৯৯০ টাকা, কাজুবাদাম ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকা ও ধনিয়া ২২০ থেকে ২৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম বাড়ার ফলে আমদানি কমায় মসলার দাম বেড়েছে পাইকারি বাজারগুলোতে। ফলে দাম বাড়ছে খুচরা বাজারেও। আমদানি না বাড়লে ঈদে দাম আরও বাড়তে পারে।

তবে বিপরীতে কথা বলছেন ক্রেতারা। তাদের দাবি, ঈদকে পুঁজি করে বিক্রেতারা নানান অজুহাতে মসলার দাম বাড়াচ্ছে।

বাজারে মসলার ঝাঁজ বাড়ছেই! ঈদের আগেই লাগামহীন মসলার বাজার

আপডেট: ১২:৫৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪

বাজারে মসলার ঝাঁজ বাড়ছেই! ঈদের আগেই লাগামহীন মসলার বাজার

নানা অজুহাতে কোরবানি ঈদের আগেই অস্থির হয়ে ওঠেছে রাজধানীর মসলার বাজার। দাম বাড়ছে আদা, রসুন, পেঁয়াজ, জিরা ও এলাচসহ প্রায় প্রতিটি মসলার।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) সবশেষ তথ্য বলছে, গত এক মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজ, রসুন ও আদার দাম যথাক্রমে ২১.০৯ শতাংশ, ১৩.৫১ শতাংশ ও ৪.৩৫ শতাংশ বেড়েছে। আর জিরা ও এলাচের দাম বেড়েছে যথাক্রমে ৬.৬৭ ও ২০ শতাংশ।

শুক্রবার (৩১ মে) কেরানীগঞ্জের জিনজিরা এবং রাজধানীর নয়াবাজার ও কারওয়ান বাজারসহ বেশ কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকায়। এছাড়া কেজিতে ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২৩০-২৪০ টাকা, আর আমদানি করা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়। এছাড়া কেজিতে ২০-৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে আদা বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়।

এছাড়া, বাজারে দারুচিনি ৫০০ থেকে ৫২০ টাকা, জিরা ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা, এলাচ প্রকারভেদে ৩২০০ থেকে ৩৬০০ টাকা, গোলমরিচ ৮৮০ থেকে ৯০০ টাকা, লবঙ্গ ১৬০০ থেকে ১৬৫০ টাকা, তেজপাতা ১০০ থেকে ১২০ টাকা, শুকনো মরিচ মানভেদে ৩৮০ থেকে ৪৩০ টাকা, আলুবোখারা ৯৯০ টাকা, কাজুবাদাম ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকা ও ধনিয়া ২২০ থেকে ২৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম বাড়ার ফলে আমদানি কমায় মসলার দাম বেড়েছে পাইকারি বাজারগুলোতে। ফলে দাম বাড়ছে খুচরা বাজারেও। আমদানি না বাড়লে ঈদে দাম আরও বাড়তে পারে।

তবে বিপরীতে কথা বলছেন ক্রেতারা। তাদের দাবি, ঈদকে পুঁজি করে বিক্রেতারা নানান অজুহাতে মসলার দাম বাড়াচ্ছে।