০৩:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪

বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে নিউইয়র্কে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত

 

আজ বিশ্ব শরণার্থী দিবস বৃহস্পতিবার (২০ জুন)। ২০০১ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক স্টেটে যথাযথ মর্যাদায় প্রতিবছর দিবসটি পালন করা হয়।

“শরণার্থীর কোন সীমানা নেই” এ থিমে বৈশ্বিক সম্প্রদায় নিউইয়র্কের জামাইকা স্ট্রেটে একত্রিত হয় বিশ্ব শরণার্থী দিবস উদযাপন করে।
এই আয়োজনের উদ্দেশ্য হলো শরণার্থীদের সাহস, শক্তি এবং অবদানের কথা তুলে ধরা।

বিভিন্ন সংগঠন ও সম্প্রদায়ের নেতাদের উদ্যোগে আয়োজিত এই বিশ্ব শরণার্থী দিবস ২০২৪ উদযাপন অনুষ্ঠানে শরণার্থীদের সচেতনতা ও সমর্থন বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

শরণার্থী দিবস পালন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রাখেন-
সিবেলো চাবো জন সভাপতি, UNA-USA কুইন্স চ্যাপ্টার,
ইমাম মুহাম্মদ শাহীদুল্লাহ সভাপতি, সেভ দ্য পিপল,
কাইরো ওয়ানিস UNA-USA কুইন্স, গ্রিন ফেইথ, এবং অন্যান্য জলবায়ু সম্পর্কিত প্রকল্পসমূহ,
ড. তোষিকাজু কেনজিৎসু নাকাগাকি হেইওয়া পিস ও রিকনসিলিয়েশন ফাউন্ডেশন অফ নিউ ইয়র্ক লিমিটেড,
ভেরোনিকা হোসেন সিইও, UniEnergy.store
ড. এমডি আনামুল হক সভাপতি, ইউনিফাইড ইনস্টিটিউশনাল এন্ড কমিউনিটি কাউন্সেলিং,
নিবেদিতা চন্দ্রপ্পা সভাপতি এবং প্রতিষ্ঠাতা, বিশ্বাস, মনি লোতফি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, MLE MGMT গ্রুপ,
এমডি কামরুজ্জামান প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রজন্ত বাংলাদেশ ও সমাজকর্মী,
বিশপ লুবিন মোইজ প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, মাউন্ট সাইনাই ওয়ারশিপ সেন্টার এবং নিউ ইয়র্ক পিস মার্চ ইনিশিয়েটিভ,
শরীফ রাশেদ সহ-প্রতিষ্ঠাতা, আমেরিকান হারবার, সৈয়দ আল আমিন রাসেল CUDC – কমিউনিটি ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ক্লাব এবং সাধারণ সম্পাদক।

গত এক দশক ধরে প্রতি বছর শরণার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। এর প্রধান কারণ হিসেবে যুদ্ধ, সহিংসতা, মানবাধিকার লঙ্ঘন, চরমপন্থা, দারিদ্র্য, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও খাদ্য সংকটসহ বিভিন্ন বিষয়কে চিহ্নিত করেছে সংস্থাটি।

জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনের (ইউএনএইচসিআর) ২০২৩ সালের তথ্যানুযায়ী, বিশ্বে প্রতি ৭৭ জনে একজন শরণার্থী। চলমান যুদ্ধ, সংঘাত ও জলবায়ু সংকটে বিশ্বজুড়ে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা আগামী দিনে আরও বাড়বে বলে মনে করে ইউএনএইচসিআর।

ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ ছেড়ে চোরের মতো পালিয়ে গিয়েও খ্যান্ত হননি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে লালমোহনে নাজমুল হাসান

বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে নিউইয়র্কে বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত

আপডেট: ০৯:২২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪

 

আজ বিশ্ব শরণার্থী দিবস বৃহস্পতিবার (২০ জুন)। ২০০১ সাল থেকে বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক স্টেটে যথাযথ মর্যাদায় প্রতিবছর দিবসটি পালন করা হয়।

“শরণার্থীর কোন সীমানা নেই” এ থিমে বৈশ্বিক সম্প্রদায় নিউইয়র্কের জামাইকা স্ট্রেটে একত্রিত হয় বিশ্ব শরণার্থী দিবস উদযাপন করে।
এই আয়োজনের উদ্দেশ্য হলো শরণার্থীদের সাহস, শক্তি এবং অবদানের কথা তুলে ধরা।

বিভিন্ন সংগঠন ও সম্প্রদায়ের নেতাদের উদ্যোগে আয়োজিত এই বিশ্ব শরণার্থী দিবস ২০২৪ উদযাপন অনুষ্ঠানে শরণার্থীদের সচেতনতা ও সমর্থন বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

শরণার্থী দিবস পালন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রাখেন-
সিবেলো চাবো জন সভাপতি, UNA-USA কুইন্স চ্যাপ্টার,
ইমাম মুহাম্মদ শাহীদুল্লাহ সভাপতি, সেভ দ্য পিপল,
কাইরো ওয়ানিস UNA-USA কুইন্স, গ্রিন ফেইথ, এবং অন্যান্য জলবায়ু সম্পর্কিত প্রকল্পসমূহ,
ড. তোষিকাজু কেনজিৎসু নাকাগাকি হেইওয়া পিস ও রিকনসিলিয়েশন ফাউন্ডেশন অফ নিউ ইয়র্ক লিমিটেড,
ভেরোনিকা হোসেন সিইও, UniEnergy.store
ড. এমডি আনামুল হক সভাপতি, ইউনিফাইড ইনস্টিটিউশনাল এন্ড কমিউনিটি কাউন্সেলিং,
নিবেদিতা চন্দ্রপ্পা সভাপতি এবং প্রতিষ্ঠাতা, বিশ্বাস, মনি লোতফি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, MLE MGMT গ্রুপ,
এমডি কামরুজ্জামান প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রজন্ত বাংলাদেশ ও সমাজকর্মী,
বিশপ লুবিন মোইজ প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, মাউন্ট সাইনাই ওয়ারশিপ সেন্টার এবং নিউ ইয়র্ক পিস মার্চ ইনিশিয়েটিভ,
শরীফ রাশেদ সহ-প্রতিষ্ঠাতা, আমেরিকান হারবার, সৈয়দ আল আমিন রাসেল CUDC – কমিউনিটি ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ক্লাব এবং সাধারণ সম্পাদক।

গত এক দশক ধরে প্রতি বছর শরণার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। এর প্রধান কারণ হিসেবে যুদ্ধ, সহিংসতা, মানবাধিকার লঙ্ঘন, চরমপন্থা, দারিদ্র্য, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও খাদ্য সংকটসহ বিভিন্ন বিষয়কে চিহ্নিত করেছে সংস্থাটি।

জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনের (ইউএনএইচসিআর) ২০২৩ সালের তথ্যানুযায়ী, বিশ্বে প্রতি ৭৭ জনে একজন শরণার্থী। চলমান যুদ্ধ, সংঘাত ও জলবায়ু সংকটে বিশ্বজুড়ে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা আগামী দিনে আরও বাড়বে বলে মনে করে ইউএনএইচসিআর।